নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: মমতা বলেন, ‘আমরা চাকরির বয়সটা ৪০ বছর করেছিলাম এসেই। বয়সটা বাড়িয়ে দিয়েছিলাম। কারণ অনেকগুলো বছর কেউ কোনও চাকরি পায়নি। শিডিউল কাস্ট ৪৩ হয়ে গেছিল, শিডিউল ট্রাইব ৪৫ হয়ে গিয়েছিল। ক্যাজুয়ালদের ৬০ বছর পর্যন্ত চাকরিটা করে দেওয়া হয়েছে।’ বাম জামানায় দীর্ঘদিন চাকরি হয়নি। তাই চাকরির বয়সটা ৪০ বছর করেছিলাম ক্ষমতায় এসেই। এমনই দাবি করলেন মমতা।
মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য নিয়ে রাজ্যসভায় সিপিআইএম সাংসদ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য পাল্টা বলেন, ‘ধারাবাহিক মিথ্যা বলে যাওয়াটাই মুখ্যমন্ত্রীর বৈশিষ্ট। উনি নিজে যে যে অপরাধ করেন সেগুলোই বিরোধীদের নামে বলতে থাকেন। রাজ্যের যুবারা জানে কোন জমানায় কত চাকরি হয়েছে। আর চাকরির পরীক্ষার বয়স বাড়ানোতেই বা কী লাভ হয়েছে?’ সঙ্গে তাঁর দাবি, ‘সিবিআই বারবার মানিক ভট্টাচার্যের বাড়ি যাচ্ছে কেন? ওদের উচিত কালীঘাট আর শান্তিনিকেতনে যাওয়া। তাহলেই কোন জমানায় কী ভাবে চাকরি হয়েছে তা স্পষ্ট হয়ে যাবে।’