নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: বুধবার হেস্টিংসে বিজেপি দপ্তরে সাংবাদিক সম্মেলনে মিঠুন দাবি করেন, ‘৩৮ জন তৃণমূল বিধায়ক বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছেন। ২১ জনের সরাসরি আমার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। কেবল ভগবানই আমাদের রাজ্যকে বাঁচাতে পারেন।’
এই ঘটনার পাল্টা সুর চড়াল তৃণমূলও। এদিন দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, ‘অ্যালকেমিস্ট চিটফান্ডের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর, সারদার সুবিধাভোগী। কিসের টাকা ফেরত দিয়েছেন? যতদিন রাজ্য সরকারের হাতে তদন্ত ছিল, ততদিন এক পয়সাও ফেরত দেননি। যেদিন ইডি কলার ধরেছে, সেদিন টাকা ফেরত দিয়েছেন মিঠুন চক্রবর্তী।’ তাঁর দাবি, ‘ওঁর তো অ্যারেস্ট হওয়া উচিত। অ্যালকেমিস্টের মামলাতেই অ্যারেস্ট হওয়া উচিত।’
একুশের বিধানসভা ভোটের আগে বিজেপিতে যোগ দেন মিঠুন। ব্রিগেডের সভায় তাঁর হাতে বিজেপির পতাকা তুলে দেন নরেন্দ্র মোদী। ভোটের প্রচারে গোটা রাজ্য চষে বেড়িয়েছেন তিনি। কিন্তু ভোটের ফল প্রকাশের পর আর রাজনীতির মঞ্চে দেখা যায়নি তাঁকে।